সময়: সকাল ৯.৩০টা থেকে দুপুর ২টা। (সকালের ক্লাস + মার্কেট ট্যুর)
সকালের ক্লাস
সকাল ৯.১৫: আমাদের কমী আপনাকে বিটিএস (স্কাই ট্রেন) চংননসি স্টেশনের ৩ নম্বর গেট থেকে নিয়ে আসবে। পর্যটক দলে ১০ জনের বেশি হলে এবং যদি কোনো ট্যুর গাইড থাকে তবে সরাসরি স্কুলে চলে আসতে পারেন। গাড়ি নিয়েও সরাসরি (সিলোম ১৩) কুকিং স্কুলে চলে যেতে পারবেন। সেক্ষেত্রে কুকিং স্কুলে সকাল ৯.৩০ এর মধ্যে উপস্থিত থাকতে হবে।
সকাল ৯.৩০: দলটি স্থানীয় মার্কেটে যাবে। আমাদের রান্নার শিক্ষক দলটিকে তাজা থাই ভেষজ, শাকসবজী, মশলাসহ অন্যান্য উপাদানের সাথে পরিচয় করিয়ে দেবেন।
সকাল ১০.২০: রান্না স্কুলে ফিরে আসবেন
সকাল ১০.৩০: স্কুলে পৌঁছানোর পর পানীয় পাবেন সেই সাথে তোয়ালে সরবরাহ করা হবে।
সকাল ১০.৪৫: আমাদের রান্নার সময় শুরু হবে। প্রতিটি শিক্ষার্থী একটি রেসিপির বই, পেন্সিল এবং একটি আপ্রোন পাবেন। শিক্ষকরা থাই খাবারের বিভিন্ন কলাকৌশল শেখাবেন এবং বিভিন্ন বিষয়ে সহায়ক করবেন।
দুপুর ১.৩০- ২: দুপুরের খাবার খাবেন । আমরা ক্লাসগুলোকে রেস্তোরাঁর মতো করে উপস্থাপন করি। আপনার তৈরি খাবারই এখানে ঘরোয়া পরিবেশে খেতে পারবেন।
*ক্লাস শুরু এবং শেষের সময় পরির্বতন হতে পারে।
***সাক্ষাতের স্থান
বিটিএস-চং ননসি স্টেশন, গেট নম্বর ৩, সকাল ৯ টা। (সকালের ক্লাসের জন্য)
তালিকা:
***ভেজিটেরিয়ানদের জন্য বিকল্প ব্যবস্থা রয়েছে।
অন্তত ৭২ ঘণ্টা বা ৩ দিন আগে বাতিল করতে হবে। অন্যথায় পুরো টাকা কাটা যাবে।
সোম্পং থাই কুকিং স্কুলটি সিলোমের অন্যতম সেরা ঐতিহ্যবাহী রান্নার স্কুল। ব্যাংককের একটি অতি গুরুত্বপূণ স্থান সিলোম। এখানকার খারারগুলো খুবই মুখোরোচক যা স্থানীয় ও পর্যটকদের কাছে সমান আকষণীয় । এই কোর্সটি টানা পাঁচ ঘন্টা চলে। কোসটির এতোটাই চমৎকার যে, সময় কিভাবে চলে যাবে তা টেরই পাবেন না। এই সময়ের মধ্যেই আপনি একে একে শিখে নিতে পারবেন থাই কুকিংয়ের খুঁটিনাটি সমস্ত বিষয়।
সারা বিশ্ব থেকে রসনাপ্রেমিরা এ কোসটি করতে আসে তাছাড়া একজন থাই ফুড এক্সপাট পেশাদার শেফ গাইড হিসেবে থাকায় এটি ব্যাংককের সেরা রান্নার স্কুল। কোসটিতে থাই রান্নার খুটিনাটি সমস্ত বিষয়ই একেবারে হাতে ধরে শেখানো হয়।যা পৃথিবীর আর কোথাও শেখা সম্ভব নয়।
এই কোর্সের জন্য আপনাকে একটি স্থানীয় বাজার নিয়ে যাওয়া হবে কেনাকাটার জন্য। যেখানে আপনি থাইল্যান্ডের টাটকা সব জিনিসপত্র কিনতে পারবেন। শুধু তাই নয় আপনার কেনা এই সমস্ত পণ্য দিয়েই রান্না করা হবে আপনার ক্লাসে। ফলে একই সাথে থাই রান্না শেখা এবং স্থানীয় বাজারে বাজার করার অভিজ্ঞতা লাভ করবেন এই কোসে। আর এই সমস্ত বিষয় তদারকি করবেন একজন অভিজ্ঞ শেফ।
সপ্তাহের বিভিন্ন দিনে রান্নার ক্লাস রয়েছে। প্রতিদিন আলাদা আলাদা মেন্যুতে রান্নার ক্লাস হয়। আপনি আপনার পছন্দ আর রুচি অনুসারে যে কোন দিন ক্লাস করতে পারেন। সাধারণত সকাল ও বিকেলে ক্লাস হয়। তবে স্থানীয় বাজারের ট্যুর পাবেন শুধু সকালের ক্লাসে। থাইল্যান্ড রান্নার এই ক্লাসগুলি আঞ্চলিক রান্নার জন্য অত্যন্ত জনপ্রিয়।
প্রত্যেক শিক্ষার্থীকে রান্নার এপ্রোনসহ প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম সরবরাহ করা হবে। ক্লাস শেষে আপনার তৈরি করা রান্না টেস্ট করার সুযোগ তো রয়েছেই, চাইলে বাসায়ও নিয়ে যেতে পারবেন।
সময়: সকাল ৯.৩০টা থেকে দুপুর ২টা। (সকালের ক্লাস + মার্কেট ট্যুর)
সকালের ক্লাস
সকাল ৯.১৫: আমাদের কমী আপনাকে বিটিএস (স্কাই ট্রেন) চংননসি স্টেশনের ৩ নম্বর গেট থেকে নিয়ে আসবে। পর্যটক দলে ১০ জনের বেশি হলে এবং যদি কোনো ট্যুর গাইড থাকে তবে সরাসরি স্কুলে চলে আসতে পারেন। গাড়ি নিয়েও সরাসরি (সিলোম ১৩) কুকিং স্কুলে চলে যেতে পারবেন। সেক্ষেত্রে কুকিং স্কুলে সকাল ৯.৩০ এর মধ্যে উপস্থিত থাকতে হবে।
সকাল ৯.৩০: দলটি স্থানীয় মার্কেটে যাবে। আমাদের রান্নার শিক্ষক দলটিকে তাজা থাই ভেষজ, শাকসবজী, মশলাসহ অন্যান্য উপাদানের সাথে পরিচয় করিয়ে দেবেন।
সকাল ১০.২০: রান্না স্কুলে ফিরে আসবেন
সকাল ১০.৩০: স্কুলে পৌঁছানোর পর পানীয় পাবেন সেই সাথে তোয়ালে সরবরাহ করা হবে।
সকাল ১০.৪৫: আমাদের রান্নার সময় শুরু হবে। প্রতিটি শিক্ষার্থী একটি রেসিপির বই, পেন্সিল এবং একটি আপ্রোন পাবেন। শিক্ষকরা থাই খাবারের বিভিন্ন কলাকৌশল শেখাবেন এবং বিভিন্ন বিষয়ে সহায়ক করবেন।
দুপুর ১.৩০- ২: দুপুরের খাবার খাবেন । আমরা ক্লাসগুলোকে রেস্তোরাঁর মতো করে উপস্থাপন করি। আপনার তৈরি খাবারই এখানে ঘরোয়া পরিবেশে খেতে পারবেন।
*ক্লাস শুরু এবং শেষের সময় পরির্বতন হতে পারে।
***সাক্ষাতের স্থান
বিটিএস-চং ননসি স্টেশন, গেট নম্বর ৩, সকাল ৯ টা। (সকালের ক্লাসের জন্য)
তালিকা:
***ভেজিটেরিয়ানদের জন্য বিকল্প ব্যবস্থা রয়েছে।
অন্তত ৭২ ঘণ্টা বা ৩ দিন আগে বাতিল করতে হবে। অন্যথায় পুরো টাকা কাটা যাবে।